Bitcoin এই সময়ে পৃথিবীর সবথেকে বড় Cryptocurrency হল Bitcoin. আমরা প্রায় সব জায়গায়ই এই বিটকয়েনের কথা শুনতে পাই। সেটা radio advertisement হোক বা TV advertisement. IPL খেলা চলা সময়েও এই bitcoin এর কথা শোনা যায়।
Bitcoin কি তা অনেকেই জানেনা কারন প্রথাগত যেভাবে আমরা investment করি সেইভাবে এখানে investment হয়না। তাছাড়াও RBI এর বেশ কিছু Rules & Regulation আছে যা time to time মেনে চলতে হয়।
তবে জেনে অবাক হতে হবে 2021 সালে bitcoin এর মূল্য প্রায় double হয়ে গেছে। তাই এটাই একমাত্র সঠিক সময় bitcoin এ invest করা।
Investment না করার কিছু কারন
সবথেকে সহজ পদ্ধতি হল Bitcoin কিনে ফেলা, কিন্তু আমরা অনেক গুলো কারনেই তা করিনা, যেগুলোঃ
- Bitcoin এর বিষয়ে সঠিক জানা নেই তাই।
- FD, PPF, MUTUAL FUND এই সবে অনেক টাকা already invest হয়ে আছে।
- Bitcoin এর দাম প্রচন্ড ভাবে ওঠানামা করে সেই জন্য বিটকয়েন এর বিষয়ে জেনেই না কেনার অনিহা।
- Already Bitcoin আছে তাই আর invest করতে চাইনা, বরং অন্য কোন cryptocurrency তে invest করব।
কিন্তু কি এই বিটকয়েন?
২০০৯ সালে january মাসে বিটকয়েন রিলিজ হয়। আমরা সাধারনত টাকা জমা রাখা বা টাকা লেনদেন করার জন্য Third Party যেকোন institution এর উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকি। এবং তার জন্য অবশ্যই আমাদের সামান্য কিছু charge pay করতে হয়। বিটকয়েন হলো এমন একটি কারেন্সি যেটা কাস্টমার টু কাস্টমার ট্রান্সফার করা হয়ে থাকে। এর জন্য মাইনিন (Mining) যা এক ধরনের computing process ব্যাবহার করা হয়ে থাকে। টাকা transfer এর এই পদ্ধতি cryptography এর মাধ্যমে হয়ে থাকে। Cryptography অনেকটা encrypted password এর মত ধরে নেওয়া যাক। বিটকয়েনের সমস্ত হিসেব রাখা হয় পাবলিক লেজার এর মাধ্যমে। কি এই Public Ledger? কিছু কিছু হিসেব থাকে যেটা সবার সামনে থাকে যেমন কৃষি কাজে কৃষক ভাইদের জন্য জিনিষের দাম, নতুন সারের দাম-পরিমান ও নানান জিনিষ তাদের জন্য থাকে। মানে সেই Data যেকোন কৃষক চাইলেই দেখতে পারে ঠিক সেই রকমই Public Ledger হল সেই খাতা এখানে Investor-buyer-seller সবাই সব কিছুই খুব স্বচ্ছ ভাবে দেখতে পারে।এবং Peer-to-Peer Computing এর সাহায্যে টাকা Transfer করা হয়।
এবং এই ধরনের টাকা লেনদেন এর জন্য mining machine পাওয়া যায়, সেই বিষয়ে আরো জানতে পড়ুন “Best Bitcoin Mining Machine“
বিটকয়েন আসলে একটা computer network এর মত, এখানে computer গুলিকে nodes বা miners বলা হয়। প্রতিটি computer বিটকয়েনের কোড চালায় এবং সেইগুলি blockchain এর মধ্যে save করে রাখে। Blockchain আর কিছুই না বলা যেতে পারে collection of blocks. প্রতিটি ব্লকে টাকার লেনদেন এর হিসেব লেখা থাকে অর্থাৎ কোথা থেকে টাকা এল আর কোথায় টাকা গেল। যেহেতু সব কটা computer একই blockchain এর সাথে যুক্ত তাই লেনদেনের এই হিসেব স্বচ্ছ থাকে, সেই জন্যই বলা হয় “no one can cheat the system”.
Blockchain সিস্টেমের আরো একটা সুবিধে হল যদি কেউ বিটকয়েন নাও কেনে তালেও সে এই Transection গুলি পরিস্কার ভাবে দেখতে পায়। যখনই কোন ব্যাক্তি বিটকয়েন কেনে বা বিক্রি করা হয় সেই মুহুর্তে সেটা public and private “keys” এ কনভার্ট হয়ে যায় এবং সেটা সাধারন কোন নাম্বার হয় না, সেটা Mathematical Encrypted হয় এবং নাম্বার ও শব্দের যোগে লেখা হয়।
The Public key – অনেকটা আমাদের ব্যাঙ্ক account নাম্বার-এর মত যেটা সবার সাথে শেয়ার করা হয় এবং সেই নাম্বারে অন্য miners রা বিটকয়েন পাঠাতে পারে ট্রেডিং এর জন্য।
অন্য দিকে Private key – এটা ATM এর পাসওয়ার্ডের মত এটা সমস্ত Transaction গুলো কে Protect করে। এবার এটার সুত্র ধরে একটা confusion তৈরি হয় যে বিটকয়েনের টাকা কোথায় থাকে — Wallet – এ থাকে?? না বিটকয়েনের কোন Wallet System নেই কারন Bitcoin decentralized ভাবে কাজ করে যা কিছু কেনা বেচা সবই Blockchain এর মাধ্যমে হয়।
এই ধরনেই লেখা অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধুদের মধ্যে শেয়ার করবেন ও আরো লেখা পড়তে আমাদের ব্লগ ফলো করবেন।
bitcoin এ invest কিভাবে করব | how to invest in bitcoin without purchasing them
Read More about Public Ledger.